খুচরা পাইকারি চা ব্যবসার লাইসেন্স আবেদন

১।  প্রতিটি ফরমের সাথে থাকা আবেদনের শর্তাবলী ভালভাবে পড়ুন।
২।  তারকা (*) চিহ্নিত প্রতিটি তথ্য প্রদান করতে হবে।
৩।  সঠিক মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল আইডি দিন। আপনার লাইসেন্সটি চুড়ান্তভাবে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হলে আবেদনে উল্লেখিত মোবাইল নাম্বারে আবেদনের ট্র্যাকিং আইডি এবং একটি পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে, যা পরবর্তীতে লাইসেন্স প্রাপ্তি এবং নবায়ন করতে প্রয়োজন হবে।
৪।  ফরম সাবমিট করার পূর্বে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করা হয়েছে কিনা যাচাই করুন। ভুল বা অসম্পূর্ণ আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
৫।  সংযুক্তির ফাইলের সাইজ ছবির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট এবং পিডিএফ এর ক্ষেত্রে ৫০০ কিলোবাইট হতে হবে।
৬।  ফি পরিশোধের সময় টাকার পরিমাণ হিসাব করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন এবং ফি পরিশোধের তথ্য সঠিকভাবে উল্লেখ করুন।
৭।  ফরম পূরণ করতে বাংলা ব্যাবহার করুন। শুধুমাত্র মোবাইল নাম্বার এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার ইংরেজিতে দিন।
৮।  ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে স্বত্বাধিকারী, অংশীদারি কারবারের ক্ষেত্রে কারবারের অংশীদার কর্তৃক মনোনীত অংশীদার এবং কোম্পানি অথবা কর্পোরেশনের ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা/চেয়ারম্যান/ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবেদনকারী হিসেবে তথ্য প্রদান করবেন।
৯।  চা লাইসেন্সের আবেদনের সাথে ট্রেড লাইসেন্স, অংশীদারি কারবার/কোম্পানি/কর্পোরেশনের ক্ষেত্রে গঠন সংক্রান্ত ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবির স্ক্যান কপি সংযুক্ত করতে হবে।
১০।  যারা ইতোঃপূর্বে বাংলাদেশ চা বোর্ড থেকে বই আকারে লাইসেন্স গ্রহণ করেছেন তারা লাইসেন্স নবায়ন করতে আবেদনের ধরণ সেকশনে “পুরাতন নিবন্ধন” সিলেক্ট করুন।




    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

  • (+৮৮) ছাড়া

    সঠিক ই-মেইল আইডি দিন, পরবর্তী সকল নির্দেশনা এই ই-মেইল আইডিতে পাঠানো হবে।

    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

    সর্বোচ্চ ২০০ কিলোবাইট

  • সর্বোচ্চ ২০০ KB

  • সর্বোচ্চ ২০০ KB

  • সর্বোচ্চ ২০০ KB



  • আমি এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, নিন্মোক্ত শর্তাবলী যথাযথভাবে পালন করব এবং না করলে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে মেনে নেব।

    শর্তাবলীঃ

    ১।  বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত চা ব্যবসায়ী (চা পাইকার, বিডার, ব্লেন্ডার) ব্যাতিত অন্য কোথাও হইতে চা ক্রয় করা যাইবে না।
    ২।  শুধুমাত্র এই লাইসেন্স দ্বারা চা প্যাকেটজাত করে বিক্রয় করার সুযোগ নাই।  চা প্যাকেটজাত করে বিক্রয় করার জন্য চা বোর্ড হতে ব্লেন্ডিং লাইসেন্স গ্রহণ করিতে হইবে।
    ৩।  চা পাতার সাথে কোন ধরনের ক্ষতিকারক রঙ বা পদার্থ মেশানো যাইবে না।
    ৪।  চা বোর্ডের অনুমতি ব্যাতিত মালিকানা হস্তান্তর করা যাইবে না।
    ৫।  কোন দেশ বা এমন স্থানের নামে চা এর লাইসেন্স প্রদান করা হইবে না যাহাতে চায়ের অরিজিন সম্পর্কে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।